অনলাইন ইনকাম

ওয়েবসাইট থেকে টাকা ইনকাম

বর্তমান ডিজিটাল যুগে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা, আগের চেয়ে অনেক সহজ ও জনপ্রিয় হয়ে গেছে। আপনার যদি একটি ওয়েবসাইট থাকে কিংবা নতুনভাবে একটি ওয়েবসাইট খুলতে চান, তবে সেখানে কিছু কৌশল প্রয়োগ করে টাকা আয় করা সম্ভব।ওয়েবসাইট থেকে টাকা ইনকামএখানে আমরা কয়েকটি সহজ ও কার্যকর উপায়ের কথা বলবো যেগুলোর মাধ্যমে আপনি আপনার ওয়েবসাইট থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন।

ওয়েবসাইট থেকে টাকা ইনকাম?

ওয়েবসাইট থেকে টাকা ইনকাম করার কয়েকটি উপায় দেওয়া হলোঃ

  • প্রিমিয়াম কন্টেন্ট বিক্রি
  • ডোনেশন বাটন যুক্ত করা
  • সদস্যপদ ও সাবস্ক্রিপশন
  • অনলাইন কোচিং কিংবা কনসালটেশন
  • ডিজিটাল পণ্য বিক্রি
  • স্পন্সরড কনটেন্ট
  •  অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
  • গেস্ট ব্লগ পোস্ট
  • ই-কমার্স (পণ্য বিক্রি করা)
  • প্রোডাক্ট রিভিউ
  • ওয়েবসাইট ফ্লিপিং
  • ই-কমার্স ইন্টিগ্রেশন
  • গুগল অ্যাডসেন্স (ব্লগিং)
  • নিজের কাজের দক্ষতা বিক্রি করা

১. প্রিমিয়াম কন্টেন্ট বিক্রি

বেশ কিছু ওয়েবসাইট আছে যারা ব্যবহারকারীদের কাছে প্রিমিয়াম কন্টেন্ট বিক্রি করে থাকেন। উদাহরণস্বরূপঃ আপনি যদি একটি শিক্ষামূলক কিংবা ইনফরমেশনাল ওযেবসাইট পরিচালনা করেন।

তাহলে আপনি কিছু নির্দিষ্ট কনটেন্টকে পেইড অ্যাক্সেসের মাধ্যমে সরবরাহ করতে পারেন। আর এতে করে আগ্রহী দর্শকরা পেইড কন্টেন্ট এক্সেস করতে পারবেন। যা আপনার জন্য একটি আয়ের মাধ্যম হতে পারে।

২. ডোনেশন বাটন যুক্ত করা

আপনার ওয়েবসাইটের কন্টেন্ট গুলো যদি মানুষের অনেক উপকারে আসে। তাহলে আপনি ডোনেশন কিংবা অনুদান গ্রহণ করতে পারেন। অনেক ব্লগার এবং কনটেন্ট ক্রিয়েটর তাদের ওয়েবসাইটে “ডোনেট” বাটনটি যুক্ত করেন।

যাতে করে পাঠকরা সরাসরি তাদের সমর্থনে সহায়তা করতে পারেন। ডোনেশন নেওয়ার জন্য পেপ্যাল ডোনেশন, বাই মি আ কফি, পেট্রিয়ন এর মতো ওয়েবসাইটগুলো ব্যবহার করতে পারেন।

৩. সদস্যপদ ও সাবস্ক্রিপশন

মেম্বারশিপ ও সাবস্ক্রিপশন টাকা আয় করার চমৎকার একটি উৎস হতে পারে। এখানে আপনি আপনার দর্শকদের জন্য বিশেষ কিছু কন্টেন্ট তৈরি করবেন। যা সাধারণভাবে ফ্রি কন্টেন্টের চেয়ে অনেক উন্নত মানের হবে। এর জন্য দর্শকরা আপনার মেম্বারশিপ কিনতে খুবেই আগ্রহী হবে। উদাহরণস্বরূপঃ প্রিমিয়াম ভিডিও কন্টেন্ট, এক্সক্লুসিভ আর্টিকেল, পেইড নিউজলেটার ইত্যাদি দিতে পারেন।

৪. অনলাইন কোচিং কিংবা কনসালটেশন

আপনি যদি বিশেষ কোন বিষয়ে দক্ষ হয়ে থাকেন। তাহলে আপনি অনলাইনে কোচিং কিংবা কনসালটেশন সার্ভিস দিতে পারেন। উদাহরণস্বরূপঃ আপনি যদি আপনি SEO, ডিজিটাল মার্কেটিং, বা প্রোগ্রামিং জানেন, তাহলে আপনি আপনার ওয়েবসাইটে কোর্স কিংবা সেবা দিতে পারেন। এবং ক্লায়েন্টদের কাছ থেকে সেবার বিনিময়ে টাকা নিতে পারেন।

৫. ডিজিটাল পণ্য বিক্রি

ডিজিটাল পণ্য বিক্রি করা বর্তমান সময়ে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে টাকা আয় করার অন্যতম একটি মাধ্যম। আপনি ই-বুক, সফটওয়্যার,মেম্বারশিপ সাবস্ক্রিপশন ও অনলাইন কোর্স বিক্রি করতে পারেন। এই ধরনের পণ্য গুলো একবার তৈরি করে নিলে তা অনলাইনে বারবার বিক্রি করা সম্ভব। যা দীর্ঘমেয়াদী আয়ের সুযোগ তৈরি করবে।

৬. স্পন্সরড কনটেন্ট

আপনার ওয়েবসাইটে নির্দিষ্ট কোন বিষয়ের উপর যদি অনেক ভিজিটর থাকে। তবে আপনি বিভিন্ন ধরনের ব্র্যান্ডের কাছ থেকে স্পন্সরড কনটেন্ট পাবলিশ করতে পারেন। আর এখানে কোম্পানিগুলো আপনাকে তাদের পণ্যের প্রচার করতে বলবে এবং তার বিনিময়ে তারা আপনাকে টাকা প্রদান করবে।

৭. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হলো ব্যবসার এমন একটি উপায় বা মাধ্যম। যা দিয়ে আপনি যেকোন অনলাইনভিত্তিক প্রতিষ্ঠানের ডিজিটাল পণ্য, অনলাইন দোকানের পণ্য অথববা অনলাইনে কিনতে পাওয়া যায় এমন যেকোন ধরনের পণ্য, নিজস্ব ওয়েবসাইট, নিজের ব্লগ সাইট ও সোশ্যাল মিডিয়া পেজ কিংবা ইউটিউবের চ্যানেলে অ্যাফিলিয়েট লিংকের মাধ্যমে প্রচারণা চালাতে পারবেন।

আপনি যদি নির্দিষ্ট কোন ধরনের ক্যাটাগরির পণ্য নিয়ে বিস্তারিত লেখালেখি করে এর ভালো ও মন্দ দিক গুলো তুলে ধরে পরামর্শ দিতে পারেন। তবে আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে টাকা আয় করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে ভাল মানের কনটেন্ট তৈরি করতে হবে, যাতে করে বেশি পরিমাণ ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইটে আসে।

সেজন্য আপনাকে এসইও (সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন) করতে হবে। আপনি চাইলেই যেকোন ধরনের অ্যাফিলিয়েট লিংক বসিয়ে পণ্য বিক্রি করে কমিশন হিসেবে টাকা আয় করতে পারেন। নিচে কিছু জনপ্রিয় অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম ওয়েবসাইটের নাম দেওয়া হলোঃ

  • ফ্লিপকার্ট অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম
  • অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম
  • ই-বে অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম ও
  • গোড্যাডি অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম ইত্যাদি।

৮. গেস্ট ব্লগ পোস্ট

আপনার ওয়েবসাইটে নির্দিষ্ট বিষয় বা টপিকের উপর গেস্ট ব্লগ পোস্ট প্রকাশ করার জন্য একটি নির্দিষ্ট ক্যাটাগরি বাচাই করতে হবে। যেখানে ওই নির্দিষ্ট ক্যাটাগরি কিংবা বিষয়ের ওপর গুণগত মানসম্পন্ন কনটেন্ট প্রকাশ করে গুগল সার্চ ইঞ্জিনে ওপরের দিকে র‌্যাঙ্ক করাতে হবে।

পরবর্তী সময়ে যাঁরা ওই বিষয়ে বা ক্যাটাগরিতে কাজ করবেন, তাঁরা আপনার ওয়েবসাইটে গেস্ট পোস্ট প্রকাশ করার জন্য রিকোয়েস্ট পাঠাবেন। যারা আপনার ওয়েবসাইটে গেস্ট পোস্ট প্রকাশ করার আগ্রহ দেখাবে। তখন আপনি তাদের কাছে কিছু টাকা চার্জ করবেন। আর এভাবে ওয়েবসাইটে গেস্ট পোস্ট প্রকাশ করে টাকা আয় করতে পারেন।

গেস্ট পোস্টের কনটেন্ট প্রকাশ করার জন্য আপনাকে কিছু নির্দেশনা দিতে হবে। যেখানে কনটেন্টের দৈর্ঘ্য, কনটেন্টটি কতদিন আপনার ওয়েবসাইটে থাকবে, কনটেন্ট লিংক ও টাকার পরিমাণসহ যাবতীয় বিষয়ের উল্লেখ্য রাখবেন। বর্তমানে এসইও করার জন্য গেস্ট ব্লগ পোস্টের অনেক বেশি চাহিদা আছে।

৯. ই-কমার্স (পণ্য বিক্রি করা)

আপনার যদি ইতিমধ্যে কোন ধরনের ব্যবসা থাকে কিংবা ফেসবুকে কোন ধরনের ফেসবুক পেজ থাকে এবং তা যদি আপনি আরও প্রসারিত করতে চান। তবে একটি ইউজার ফ্রেন্ডলি ই–কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন।

আর এতে ব্যবহারকারীদের চাহিদা বুঝে ভাল মানের বিভিন্ন ধরনের পণ্য বিক্রি করে তা থেকে টাকা আয় করতে পারেন। ই-কমার্স ওয়েবসাইটে আপনি আপনার নিজের তৈরি পণ্য যেমনঃ বিক্রি করতে পারেন। অপরদিকে বিভিন্ন ধরনের উৎস থেকে পণ্য সংগ্রহ করেও বিক্রি করতে পারেন।

ই-কমার্স ব্যবসা মূলত ২ ধরনের হয়ে। যেমনঃ ১. বিটুবি ও ২. বিটুসি। বিটুবি মানে হলো বিজনেস টু বিজনেস। এক কথায় বিটুবি পাইকারি পণ্য বিক্রি করাকে বুঝায়। আর বিটুসি হলো বিজনেস টু কাস্টমার। অর্থাৎ বিটুসি হলে সরাসরি ক্রেতার কাছে খুচরা পণ্য বিক্রি।

১০. প্রোডাক্ট রিভিউ

বর্তমানে অনলাইনে পণ্য কেনার পূর্বে ক্রেতারা সঠিক তথ্য জানতে চান। আসলে পণ্যটি ভাল কি না? এবং এর দাম ঠিক আছে কি না? ইত্যাদি। আপনি যদি পণ্যের বিভিন্ন ভালো এবং মন্দ বিষয় নিয়ে পর্যালোচনা কিংবা প্রোডাক্ট রিভিউ করতে পারেন।

এবং ইহা যদি ব্যবহারকারীদের উপকারে আসে, তবে এতে আপনার ইউজার এনগেজমেন্ট বাড়বে এবং বিভিন্ন পণ্যের প্রচারণার জন্য বিভিন্ন ধরনের কোম্পানি আপনাকে কাজ দেবে। যেখান থেকে আপনি ভাল পরিমাণ টাকা আয় করতে পারেন। পাশাপাশি আপনার ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ধরনের পণ্যের বিজ্ঞাপনও পাবেন।

১১. ওয়েবসাইট ফ্লিপিং

ওয়েবসাইট ফ্লিপিং হচ্ছে এমন একটি ব্যবসা। যেখানে আপনি একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে, সেই ওয়েবসাইটের যাবতীয় কাজ সম্পন্ন করে, পরে তা বিক্রি করতে পারেন। অনেক উদ্যোক্তা এবং বিনিয়োগকারী গণ তৈরি করা ওয়েবসাইট ক্রয় করেন।

যা পরে তারা তাদের লাভজনক কাজে লাগায়। আপনি ওয়েবসাইটটি বিক্রি করার মাধ্যমে তাৎক্ষণিকভাবে লাভবান হতে পারেন। Flippa এর মতো প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে ওয়েবসাইট বিক্রি করে টাকা আয় করতে পারেন।

১২. ই-কমার্স ইন্টিগ্রেশন

আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের পণ্য বিক্রি করে সরাসরি টাকা আয় করতে পারেন। আপনি নিজস্ব পণ্য তৈরি করে সেগুলোর অনলাইন স্টোর খুলতে পারেন। কিংবা অন্যান্য রিটেইলারদের সঙ্গে অংশীদারিত্ব করে তাদের পণ্য গুলো বিক্রি করতে পারেন।

জনপ্রিয় ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মগুলোর মধ্যে WooCommerce ও Shopify হলো উল্লেখযোগ্য। এ দুটি প্লাটফর্ম ব্যবহার করে সহজেই আপনার ওয়েবসাইটে একটি অনলাইন স্টোর তৈরি করতে পারেন।

১৩. গুগল অ্যাডসেন্স (ব্লগিং)

ওয়েবসাইট থেকে টাকা আয়ের জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে গুগল অ্যাডসেন্স। অ্যাডসেন্স হচ্ছে গুগলের একটি নিজস্ব বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্ক। গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে ওয়েবসাইটে পছন্দের বিষয়ে লেখালেখি করে টাকা আয় করা যায়। ব্লগ লিখে সফল হতে হলে আপনাকে ওয়েবসাইট এব এসইও সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে।

ব্লগিং শেখার জন্য গুগল কিংবা খুঁজলে অনেক টিউটোরিয়াল পাওয়া যাবে। সেগুলো থেকে একটি টপিক কিংবা বিষয় বাছাই করতে হবে। আপনাকে এমন বিষয় বেছে নিতে হবে, যেটি নিয়ে ব্যবহারকারীদের অনেক আগ্রহ আছে। আপনার ওয়েবসাইটে যদি পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিজিটর আসে এবং গুগলের গাইডলাইন মেনে চলেন।

তবে আপনি গুগল এডসেন্সের বিজ্ঞাপনের জন্য আবেদন করতে পারেন। নতুন ওয়েবসাইটকে ভাল কনটেন্ট দিয়ে সাজাতে হবে, যেখানে সার্চ ইঞ্জিন, সোশ্যাল মিডিয়া, ডাইরেক্ট ও রেফারেল সোর্স থেকে ট্রাফিক পাওয়া যায়।

প্রথমে গুগল অ্যাডসেন্সে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে আপনাকে আবেদন করতে হবে। আবেদন করার ১৪ থেকে ২৮ দিনের মধ্যে গুগল আপনার সাইটটি পর্যালোচনা করবে। এরপর গুগল এডসেন্স টিম আপনাকে ইমেইলে জানাবে সাইটটি গুগল অ্যাডসেন্সের জন্য উপযোগী হবে কি না।

আপনার ওয়েবসাইটটি যদি গুগল এডসেন্সের উপযোগী হয়, তাহলে গুগল আপনার সাইটে বিজ্ঞাপন দেখাবে। এরপর থেকে আপনার ওয়েবসাইট থেকে টাকা আয় হবে। সাধারণত বাংলা বিষয়ের সিপিসি অর্থাৎ কস্ট পার ক্লিক কম থাকে। কারণ, বাংলা কনটেন্টের বিজ্ঞাপনমূল্য কম থাকে।

আসলে শুধু বাংলাভাষীরা এ ধরনের ওয়েসাইটে ভিজিট করেন। আর তাই বাংলা কনটেন্টের সিপিসি কম হওয়ার কারণে ইংরেজি সাইটের তুলনায় আয় তুলনামূলকভাবে কম হবে। ইংরেজি কনটেন্টের বিজ্ঞাপনের মূল্যহার বেশি ও ব্যবহারকারীর সংখ্যাও বেশি।

১৪. নিজের কাজের দক্ষতা বিক্রি করা

আপনি যদি কোন বিষয়ে এরই মধ্যে দক্ষতা অর্জন করে থাকেন। এবং তা যদি সেবা বা পণ্য হিসেবে অন্যের কাছে বিক্রি করতে চান তবে ওয়েবসাইট তৈরি করে আপনার সেবা কিবা পণ্যটি বিক্রয় করতে পারেন।

আপনি যদি কনটেন্ট রাইটিং, এসইও, ডিজিটাল মার্কেটিং, গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েবসাইট ডিজাইন, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং ও কনটেন্ট রাইটিং ইত্যাদি কাজ জেনে থাকলে কিংবা শিখে নিজের কাজের দক্ষতা বিক্রি করে টাকা আয় করতে পারেন।

যেখানে আপনি কাজের পরিমাণ এবং সময়ের ওপর ভিত্তি করে বিভিন্ন ধরনের প্যাকেজ আকারে মূল্য নির্ধারণ করতে পারেন। যথাযথভাবে এসইও করে গুগল সার্চ রেংকিং করে আপনাে সার্ভিস বিক্রি করতে পারেন।

শেষ কথা

ওয়েবসাইট থেকে টাকা ইনকাম করার অনেকগুলো উপায় রয়েছে। তবে এর জন্য নিয়মিত কন্টেন্ট তৈরি ও ওয়েবসাইটের মান উন্নয়নে মনোযোগ দেওয়া জরুরি। উপরের যেকোন একটি উপায় বেছে নিয়ে কাজ শুরু করলে আপনি ধীরে ধীরে ওয়েবসাইট থেকে ভাল পরিমাণ টাকা আয়ের সুযোগ পেতে পারেন। সবাইকে ধন্যবাদ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button

Adblock Detected

A Friendly Request: Please Consider Disabling Your Ad Blocker