অনলাইন ইনকাম

মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায়

বর্তমানে অনলাইনের মাধ্যমে ঘরে বসেই অনেকে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করছে। তবে টাকা ইনকাম করার জন্য আপনাকে অবশ্যই সঠিক পরিকল্পনা করতে হবে। আপনারা যারা পড়াশোনা শেষ করে ঘরে বেকার বসে আছেন। তারা চাইলে বিভিন্ন উপায়ে মাসে পঞ্চাশ হাজার টাকা উপার্জন করতে পারেন।মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায়মাসে পঞ্চাশ হাজার টাকা ইনকাম করার জন্য আপনাদের বেশ কিছু বিষয়ে খুব ভালভাবে ধারণা থাকতে হবে। তাই আমরা আজকের এই আর্টিকেলে এই বিষয় গুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করব।

Table of Contents

মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায়?

বিভিন্ন উপায় অবলম্বন করে আপনারা খুব সহজেই মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন। বর্তমানে টাকা ইনকাম করার অনেক উপায় রয়েছে। আর সেই উপায়গুলো সম্পর্কে আমরা নিচে সুন্দর করে লেখেছি, শুধুমাত্র আপনাদের বোঝানোর সার্থে। আপনার কাছে যে উপায়টি ভাল লাগবে সেটি অবলম্বন করে কাজ করে যাবেন।

তাহলেই মাসে পঞ্চাশ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন। বিশেষ করে যারা লেখাপড়া শেষ করে কাজের অভাবে বেকার বসে আছেন। তারা অবশ্যই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন। কারণ এই আর্টিকেলটিতে গুরুত্বপূর্ণ কিছু উপায় তুলে ধরা হবে। যেগুলো জানলে আপনারা মাসে কম করে হলেও পঞ্চম হাজার টাকা আয় করতে পারবেন।

আরও পড়ুনঃ টাকা আয় করার apps

এতে করে আপনি আপনার পরিবারের খরচ বহন করতে পারবেন। তবে আপনাকে আয় করার জন্য অবশ্যই ধৈর্যশীল এবং পরিশ্রমী হতে হবে। তাহলেই আপনি মাসে পঞ্চাশ হাজার টাকা আয় করতে সক্ষম হবেন। তবে চলুন আর কথা না বাড়িয়ে মাসে পঞ্চাশ হাজার টাকা আয় করার বিভিন্ন উপায় গুলো জেনে নেই। যেমনঃ

  • ফ্রিল্যান্সিং
  • গ্রাফিক ডিজাইন
  • ডিজিটাল মার্কেটিং
  • ব্লগিং
  • কনটেন্ট রাইটার
  • ফাস্ট ফুডের ব্যবসা
  • ডাটা এন্ট্রি
  • রেল ও বিমানের টিকিট বুকিং
  • কোচিং সেন্টার
  • ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম
  • খেলনা সামগ্রীর দোকান
  • বইয়ের দোকান
  • মাছের খাদ্য তৈরির ব্যবসা
  • নার্সারি ব্যবসা
  • ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট
  • মুদিখানার দোকান
  • রিসেলার
  • স্টেশনারি দোকান
  • মোবাইল অ্যাক্সেসরিজ এর দোকান
  • কসমেটিক্স দোকান
  • জুতার ব্যবসা
  • পাইকারি ব্যবসা
  • ডপশিপিং
  • কফি হাউস
  • ডে কেয়ার সেন্টার

উপরে উল্লেখিত উপায়গুলোর মধ্যে আপনি যে কোন একটি পছন্দ করে কাজ শুরু করে দিতে পারেন। তবে সঠিক পরিকল্পনা অনুযায়ী উল্লেখিত কাজগুলো করলে মাসে অনায়াসেই পঞ্চাশ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন। তাহলে চলুন উপরোক্ত উপায় গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

১. ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা আয়

আপনারা চাইলে ফ্রিল্যান্সিং করার মাধ্যমে অতি সহজেই মাসে পঞ্চাশ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন। কারণ বর্তমানে অনলাইনে অর্থ উপার্জন করার সবচেয়ে সহজ মাধ্যম হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং করা।

ফ্রিল্যান্সিং করার মাধ্যমে আপনি অতি সহজেই টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং এর প্রায় প্রত্যেকটি সেক্টরে বেশ ভাল ডিমান্ড রয়েছে। আপনারা ফ্রিল্যান্সিং এর কাজগুলো ভালভাবে শিখে দক্ষতা অর্জন করে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

আমাদের দেশে যুবক সমাজ বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং করে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করে যাচ্ছে। আপনিও চাইলে ফ্রিল্যান্সিং বিষয়গুলো সম্পর্কে জানার জন্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে কোর্স করতে পারেন। বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং শেখানোর জন্য অনেক ধরণের প্রতিষ্ঠান রয়েছে।

আপনারা উক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোতে কম খরচেই ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারেন। ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কি কি কাজ সম্পর্কে জানতে হয়। সেই বিষয়টি সম্পর্কে ভালভাবে ধারণা রাখতে হবে। আর মূলত ফ্রিল্যান্সিং এর যে কোন একটি বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করতে পারলেই।

আপনি অতি সহজেই মাসে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এজন্য আমি বলব ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে আপনি যেকোন একটি বিষয়ে ভালভাবে শিখবেন এবং দক্ষতা অর্জন করবেন। তাহলেই আপনি ফ্রিল্যান্সিং করে সফল হতে পারবেন।

আরও পড়ুনঃ ডলার ইনকাম করার উপায়

২. গ্রাফিক ডিজাইন করে টাকা ইনকাম

আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজে এক্সপার্ট হয়ে থাকেন। তাহলে অতি সহজেই বিভিন্ন বিদেশি কোম্পানিতে কাজ করে মাসে পঞ্চাশ হাজার টাকারও বেশি আয় করতে পারবেন। বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে গ্রাফিক্স ডিজাইন কাজটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও অন্যতম জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং কাজ।

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। কারণ বিদেশী বায়াররা তাদের কোম্পানির বিভিন্ন ব্যানার কিংবা পোস্টার ডিজাইন করার জন্য কাজ দিয়ে থাকে। আর ব্যানার বা পোস্টার ডিজাইন করার জন্য গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের প্রয়োজন হয়ে থাকে।

গ্রাফিক্স ডিজাইনাররা এ কাজগুলো অনায়াসেই করতে পারে। তবে আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইন করে মাসে পঞ্চাশ হাজার টাকা আয় করতে চান। তাহলে অবশ্যই গ্রাফিক্স ডিজাইন সম্পর্কে ভাল জ্ঞান ও দক্ষতা থাকতে হবে। এজন্য আমি বলব আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন বিষয়টি ভালভাবে জানবেন এবং কোন ভাল প্রতিষ্ঠান থেকে শিখে নিবেন।

গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখার জন্য বর্তমানে অনেক ধরণের প্রতিষ্ঠান রয়েছে। সেখান থেকে আপনি কোর্স করে গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে পারেন। পরবর্তীতে গ্রাফিক্স ডিজাইন ভালভাবে শিখে ফেললে আপনি ফ্রিল্যান্সিং এর বিভিন্ন ওয়েবসাইট গুলোতে কাজ খোঁজ করতে পারেন।

৩. ডিজিটাল মার্কেটিং করে টাকা আয় করার উপায়

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে সবচেয়ে জনপ্রিয় কাজ হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং। ডিজিটাল মার্কেটিং করে অতি সহজেই অনলাইনের মাধ্যমে ঘরে বসে পঞ্চম হাজার টাকা থেকে শুরু করে লাখ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করা যায়। ফ্রিল্যান্সিংয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে।

আমাদের দেশে প্রত্যেকের প্রায় ফ্রিল্যান্সিং এই ডিজিটাল মার্কেটিং সেক্টরটি বেছে নিয়েছে। কারণ ডিজিটাল মার্কেটিং করে খুব সহজে অনলাইনে টাকা ইনকাম করা যায়। ভাল ডিজিটাল মার্কেটে হতে চাইলে আপনাদের অবশ্যই ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে জানতে হবে এবং প্রশিক্ষণ নিতে হবে।

আপনারা চাইলে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং প্রতিষ্ঠান থেকে ডিজিটাল মার্কেটিং বিষয়ে কোর্স করতে পারেন। তারা আপনাদের ফ্রিল্যান্সিং এর ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে ভালভাবে বুঝিয়ে দিবে। বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার অন্যতম জনপ্রিয় প্রতিষ্ঠান হচ্ছে অর্ডিনারি আইটি।

যেখানে ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে বিভিন্ন কোর্স করানো হয়ে থাকে। আপনি চাইলে সেখানে অনলাইনে কিংবা অফলাইনে ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স করতে পারেন।

৪. ব্লগিং করে মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায়

আপনার অনেকে আছেন যারা ব্লগিং বিষয়টি সম্পর্কে ভালোভাবে জানেন। ব্লগের মূলত ওয়েবসাইট এর কাজ। ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ধরণের আর্টিকেল অথবা পোস্ট লেখার মাধ্যমে ইনকাম করা যায়। ব্লগিং করে কমপক্ষে মাসে এক লাখ টাকা ইনকাম করা সম্ভব। তবে ব্লগিং বিষয়ে ভাল জ্ঞান থাকা আবশ্যক।

বর্তমানে এই ব্লগিং সেক্টরটি সবচেয়ে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ব্লগিং করার মাধ্যমে অতি সহজেই মাসে অন্তত কমপক্ষে পঞ্চম হাজার হাজার টাকা আয় করা সম্ভাবনা রয়েছে। তবে এর জন্য আপনার সঠিক নিয়মে ব্লগিং করতে হবে। ব্লগিং করার বিভিন্ন নিয়ম কানুন রয়েছে সেগুলো জেনে আপনাদের ব্লগিং সেক্টরে প্রবেশ করতে হবে।

তাই আমার মতে আপনাদের অবশ্যই ব্লগিং বিষয়টি শিখে ভালমতো জেনে এরপর কাজ শুরু করবেন। তাহলে আপনি ব্লগিং সেক্টরে সফল হতে পারবেন। ব্লগিং শেখার জন্য আপনি চাইলে বাংলাদেশের সেরা প্রতিষ্ঠান অর্ডিনারি আইটিতে কোর্স করতে পারেন। তারা খুব সুন্দর করে ব্লগিং বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে। ব্লগিং বিষয়ে কোর্স করতে চাইলে অবশ্যই আমাদের সাথে যোগাযোগ করবেন।

আরও পড়ুনঃ অনলাইন ইনকাম সাইট নগদ পেমেন্ট

৫. কনটেন্ট রাইটার হিসাবে প্রতিমাসে টাকা ইনকাম

একজন কনটেন্ট রাইটার হিসেবে আপনি প্রতি মাসে খুব সহজেই অনলাইন এর মাধ্যমে পঞ্চাশ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন। শুধু আপনাদের জানতে হবে কন্টেন রাইটিং কিভাবে করতে হয়। তাহলে আপনি কন্টেন্ট রাইটিং করে অনায়াসেই মাসে পঞ্চাশ হাজার টাকার বেশি পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

বর্তমানে কনটেন্ট রাইটিং করার জন্য বিভিন্ন ধরণের ওয়েবসাইট রয়েছে। যেগুলোতে আপনি কন্টেন্ট রাইটিং করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনারা চাইলে বিদেশি বায়ারদের জন্য কনটেন্ট রাইটিং করতে পারেন। এর জন্য আপনাদের ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট গুলোতে যোগদান করতে হবে।

এছাড়াও আরও অনেক ধরণের ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলোতে আপনি কন্টেন রাইটিং করতে পারবেন। সেই ওয়েবসাইট গুলোর নাম জানতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।

৬. ফাস্ট ফুডের ব্যবসা করে মাসে ৫০ হাজার টাকা আয়

আপনি চাইলে ফাস্টফুডের দোকান দিয়ে ব্যবসায় শুরু করতে পারেন। বর্তমানে যুবক ছেলেমেয়েরা ফাস্টফুড জাতীয় খাবার খেতে বেশি পছন্দ করে থাকে। যার কারণে ফাস্টফুড খাবারের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। এজন্য আপনারা বাজারে দোকান ভাড়া নিয়ে ফাস্টফুডের খাবার ব্যবসায় শুরু করতে পারেন।

তবে আপনাকে ফাস্টফুড খাবার আকর্ষণীয়ভাবে তৈরি করতে হবে। আপনি যেহেতু নতুন ফাস্টফুড ব্যবসায় শুরু করছেন সে ক্ষেত্রে দোকানের প্রচুর প্রচারণা চালাতে হবে। প্রথমদিকে হয়তো আপনি কাস্টমার বেশি পাবেন না।

ধীরে ধীরে আপনার দোকানে পরিচিত বেড়ে গেলে গ্রাহকদের সংখ্যা বেড়ে যাবে। এর ফলে আপনি অতি সহজেই প্রতি মাসে পঞ্চাশ হাজার টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন।

৭. ডাটা এন্ট্রি করে প্রতিমাসে পঞ্চাশ হাজার টাকা ইনকাম

ফ্রিল্যান্সিং কাজগুলোর মধ্যে ডাটা এন্ট্রি খুবই জনপ্রিয় এবং সহজ কাজ একটি কাজ। সামান্য একটু দক্ষতা থাকলে এই কাজ যেকোন ব্যক্তি করতে পারবে। এই ডাটা এন্ট্রির কাজ করে অনেকেই প্রতি মাসে অনেক টাকা ইনকাম করছে। ফ্রিল্যান্সিং এর কাজের মধ্যে ডাটা এন্ট্রির কাজ সবচেয়ে সহজ।

তাই আপনাদের কোন দক্ষতা না থাকলেও ডাটা এন্ট্রির কাজ করতে পারবেন। ডাটা এন্ট্রির কাজ পাওয়ার জন্য আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট গুলোতে জবের জন্য বিজ্ঞাপন দিতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য বিভিন্ন ধরণের ওয়েবসাইট রয়েছে।

সেগুলোতে আপনি প্রোফাইল বানিয়ে ডাটা এন্ট্রির কাজ করতে পারবেন। এই কাজে আপনি যত বেশি সময় দিতে পারবেন। এবং যত বেশি ডাটা এন্টি করতে পারবেন ঠিক তত বেশি আপনার ইনকাম হবে।

৮. রেল ও বিমানের টিকিট বুকিং ব্যবসা করে প্রতি মাসে ৫০০০০ টাকা আয়

ঘরে বসে অনলাইনে উপার্জন করার জন্য আপনারা চাইলে রেল ও বিমানের টিকিট বুকিং ব্যবসায় করতে পারেন। এটি আপনি অনলাইনে ঘরে বসে সার্ভিস দিতে পারেন। খুব সহজভাবে এই ব্যবসায়টি শুরু করা যায়। আর বর্তমানে রেলস্টেশন ও বিমানের টিকিট বুকিং এর চাহিদা বেড়ে চলেছে।

কারণ প্রতিনিয়ত মানুষ রেলগাড়ি ও বিমানে করে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যাওয়া আসা করে থাকে। এই সুযোগটা কাজে লাগিয়ে আপনারও অনলাইনে মাধ্যমে অগ্রিম রেল ও বিমানের টিকিট বুকিং ব্যবসায় করতে পারেন।

৯. কোচিং সেন্টার খুলে আয় করার উপায়

আপনি চাইলে অনলাইনে অথবা অফলাইনে কোচিং সেন্টার খুলে ব্যবসায় করতে পারেন। এর জন্য আপনার যে কোন একটি বিষয়ে দক্ষতা বা জ্ঞান থাকতে হবে। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে অনলাইনে কোচিং সেন্টার খুলতে পারেন। তাহলে খুব ভাল পরিমাণ ইনকাম করতে পারবেন।

এছাড়া অনেকেই পড়াশোনার বিষয়ে বেশি জ্ঞান লাভ অর্জন করে থাকেন। সেক্ষেত্রে আপনি পড়াশোনা যে কোন একটি বিষয়ে পারদর্শী হয়ে থাকলে। সেটি আপনি অনলাইনে মাধ্যমে কোচিং করিয়ে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

মূলত আপনি যে বিষয়টি ভাল পারেন। সেই বিষয়টি নিয়েই অনলাইনে বা অপলাইনে কোর্স করাতে পারেন। এ ধরণের কোচিং সেন্টার থেকে বর্তমানে অনেকেই ভাল পরিমাণে ইনকাম করছে।

আরও পড়ুনঃ অংক করে টাকা ইনকাম

১০. ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম ব্যবসা করে ইনকাম

ট্রাভেল এন্ড ট্যুরিজম কাজটি সহজেই করা সম্ভব। আপনি ট্রাভেল এন্ড ট্যুরিজমের ব্যবসায় করতে পারেন। এই ব্যবসায় করে প্রতি মাসে পঞ্চাশ হাজার টাকা খুব সহজে ইনকাম করতে পারেন। এ ধরণের ব্যবসায় করার জন্য আপনার নিজের একটি ওয়েবসাইট থাকতে হবে।

যেখানে আপনি বিভিন্ন ধরণের ভ্রমণের জায়গার নাম ও হোটেল সম্পর্কে লিখে রাখবেন। আপনি হোটেল মালিকদের সাথে যোগাযোগ রেখে তাদের সাথে নির্দিষ্ট কমিশনে এই কাজ করতে পারেন। মূলত এই কাজ আপনি অনলাইনে মাধ্যমে করতে পারেন।

১১. খেলনা সামগ্রীর দোকান দিয়ে মাসে ৫০ হাজার টাকা ইনকাম করার উপায়

ছোট বাচ্চাদের বা শিশুদের খেলনা সামগ্রীর দোকান দিয়ে আপনারা ভাল একটা অর্থ উপার্জন করতে পারেন। এর পাশাপাশি আপনারা খেলাধুলার করার জন্য প্রয়োজনীয় সামগী দোকানে ব্যবস্থা করবেন। বর্তমানে খেলাধুলার জিনিসপত্রগুলো চাহিদা সব সময় বেশি হয়ে থাকে।

যার কারণে আপনি যদি খেলাধুলার দোকান বা ছোট বাচ্চাদের খেলনার দোকান দিয়ে ব্যবসায় শুরু করেন। তাহলে খুব ভাল পরিমাণে আয় করতে পারবেন। তাই আপনারা খেলনা সামগ্রীর দোকান দিয়ে মাসে পঞ্চাশ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন।

১২. বইয়ের দোকান ব্যবসায় করে মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার নিয়ম

আপনারা চাইলে বিভিন্ন ধরণের বইয়ের দোকান দিয়ে প্রতি মাসে পঞ্চাশ হাজার হাজার টাকা আয় করতে পারেন। বিশেষ করে ইস্কুল কলেজ এর জন্য বইয়ের দোকান দিতে পারেন। কারণ স্কুল কলেজের আসেপাশে বইয়ের চাহিদা বেশি রয়েছে।

স্কুল কলেজের বই গুলো প্রচুর বিক্রি হয় যে কারণে আপনি যদি স্কুল-কলেজের বইয়ের দোকান দিতে পারেন।তাহলে অনেক টাকা আয় করতে পারবেন। এর পাশাপাশি আপনারা বিভিন্ন ধরণের বই রাখতে পারেন দোকানে। যার ফলে অন্যান্য গ্রাহকরা আপনার দোকান থেকে ভিন্নধর্মী বই কিনতে পারে।

১৩. মাছের খাদ্য তৈরির ব্যবসা করে মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায়

কৃষকদের জন্য এটি একটি খুবই জনপ্রিয় ব্যবসায়। কারণ প্রায় মাছ চাষিরা মাছের জন্য খাদ্য ক্রয় করে থাকে। তাই আপনি যদি একটি মাছের খাদ্য তৌরীর ব্যবসায় গড়ে তুলতে পারেন। তাহলে এর থেকে আপনি অতি সহজেই প্রতি মাসে অন্তত ষাট হাজারেরও বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

কারণ মাছ চাষিরা মাছের খাবার কেনার জন্য দোকানে গিয়ে থাকে। আপনি মাছের খাবারের দোকান দিয়ে ব্যবসায় শুরু করতে পারেন। যেখানে দোকানে আপনি নিজেই মাছের খাবারগুলো তৈরি করবেন এবং বিক্রি করবেন।

১৪. নার্সারি ব্যবসা করে টাকা ইনকাম করার উপায়

নার্সারি ব্যবসায় করেও অনেক টাকা আয় করা যায়। কারণ অনেকেই গাছ লাগাতে খুব পছন্দ করে থাকেন। যার কারনে তারা নার্সারি থেকে গাছ কিনে আনে। এজন্য আপনি যদি নার্সারি ব্যবসায় শুরু করতে পারেন। তাহলে খুব সহজেই প্রতি মাসে পঞ্চাশ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন।

তবে সেক্ষেত্রে আপনার নার্সারিতে পর্যাপ্ত পরিমাণ চারা বা গাছের ব্যবস্থা থাকতে হবে। এছাড়া নার্সারিতে গাছের জন্য প্রয়োজনীয় সারের ব্যবস্থা রাখতে হবে। এতে করে গ্রাহকরা নার্সারিতে এসে গাছ কিনতে পারবে এবং সাথে সাথে গাছের জন্য প্রয়োজনীয় সার ও কিনতে পারবে।

যার ফলে আপনি গাছও বিক্রি করতে পারবেন এবং গাছের সারের ব্যবসায় করতে পারবেন। তবে নার্সারি ব্যবসায় করার জন্য আপনার গাছ সম্পর্কে ভাল একটি ধারণা থাকতে হবে। তাই আপনি চাইলে সামান্য পরিমাণ টাকা ইনভেস্ট করে নার্সারি ব্যবসায় শুরু করতে পারেন।

আরও পড়ুনঃ দাবা খেলে টাকা ইনকাম

১৫. ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট কাজ করে আয় করার উপায়

অনেক ব্যক্তি রয়েছে যারা বিভিন্ন ধরণের অনুষ্ঠান পরিচালনা করার জন্য ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট কাজ করে। এমন লোকদের ভাড়া করে থাকে। এখানে ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট যারা করে তাদের কাজ হচ্ছে অনুষ্ঠান পরিচালনা করা। আপনারা চাইলে ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট নামে একটি প্রতিষ্ঠান খুলতে পারেন। এরপর আপনার কাজ হল পরিচিতি বাড়ানো।

পরিচিতি বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন ধরণের বিজ্ঞাপন বা এড দিতে পারেন। যার ফলে আপনি অতি সহজেই ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট কাজের সন্ধান পাবেন। আর এই ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট এ কাজ করে খুব সহজেই মাসে পঞ্চাশ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন।

১৬. মুদিখানার দোকান

মুদিখানার দোকান দিয়ে আপনারা মাসে পঞ্চাশ হাজার টাকা আয় করতে পারেন। তবে আপনার এই মুদিখানার দোকানটি অবশ্যই ভাল লোকেশনে হতে হবে। আপনি যদি মুদিখানার দোকান ভাল কোন পজিশনে বা লোকেশনের দিতে পারেন।

তাহলে খুব সহজে ভাল পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। কারণ মুদিখানার দোকানে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র থাকায় তার খুব চাহিদা রয়েছে। আর এই মুদিখানার দোকান হবে আপনার পঞ্চাশ হাজার টাকা ইনকাম করার সবচেয়ে ভাল উপায়।

১৭. রিসেলার ব্যবসা করে আয় করার উপায়

আপনারা চাইলে রিসেলিং ব্যবসায় শুরু করতে পারেন। এখানে ইনভেস্ট করার তেমন প্রয়োজন পড়ে না। আপনি শুধুমাত্র অন্য জনের পণ্য বিক্রি করার সুযোগ করে দিবেন। এরপর আপনি তাদের কাছ থেকে কিছু পরিমাণে কমিশন পাবেন। আর আপনি যত পণ্য সেল করতে পারবেন। ঠিক তত কমিশন পেতে থাকবেন। এর ফলে খুব সহজেই রিসেলিং করে পঞ্চাশ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন।

আপনি এই কাজটি ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে করতে পারেন। আপনারা যদি একটি ফেসবুক পেজ থেকে থাকে। তাহলে সেই ফেসবুক পেজের মাধ্যমে রিসেলার ব্যবসায় করতে পারেন। আপনার কাছে ব্যবসায় করার জন্য টাকা না থাকলেও আপনি এই রিসেলার ব্যবসায় করতে পারবেন।

১৮. স্টেশনারি দোকান দিয়ে মাসে পঞ্চাশ হাজার টাকা আয় করার উপায়

স্টেশনারি দোকান দিয়ে আপনি ব্যবসায় শুরু করতে পারেন। তবে আপনার স্টেশনারি দোকানের লোকেশন যদি কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আশেপাশে হয়। তাহলে প্রচুর পরিমাণে পণ্য বিক্রি হবে। যার ফলে আপনি স্টেশনারি দোকান থেকে মাসে কমপক্ষে পঞ্চাশ হাজার টাকারও বেশি উপার্জন করতে পারবেন।

তাই আমার মতে আপনি যদি স্টেশনারি দোকান থেকে ভাল অর্থ উপার্জন করতে চান। তাহলে অবশ্যই দোকানের লোকেশন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আশেপাশে করবেন। কারণ শিক্ষার্থীরা স্টেশনারি দোকান থেকে খাতা, কলম সহ বিভিন্ন জিনিসপত্র ক্রয় করে থাকে।

১৯. মোবাইল অ্যাক্সেসরিজ এর দোকান থেকে মাসে মাসে ৫০ হাজার টাকা আয়

মোবাইল এক্সেসরিজ এর দোকান থেকে প্রচুর আয় করা সম্ভব। কারণ বর্তমানে সকলেই মোবাইল ফোন ব্যবহার করে থাকে। আর মোবাইল ফোন ব্যবহার করার ফলে অনেকেই মোবাইল ফোনের জন্য এক্সেসরিজ কিনে থাকে। বিশেষ করে মোবাইল ফোনের কভার, পেপার, গ্লাস, মোবাইল ফোন ক্লিনার , ক্যামেরা গ্লাস সহ আরও অনেক কিছু কিনে থাকে।

এজন্য আপনারা চাইলে প্রথমেই এই মোবাইল ফোনের এক্সেসরিজ ব্যবসায় দিয়ে শুরু করতে পারেন। এতে করে আপনি খুব সহজেই প্রতি মাসে পঞ্চাশ হাজার হাজার টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন। মোবাইল ফোনের এক্সেসরিজ এর জন্য আপনাকে ভাল পজিশনে একটি দোকান ভাড়া নিতে হবে।

যেখানে মূলত মানুষজন বেশি থাকে। আপনি চেষ্টা করবেন বাজারে মধ্যে দোকান ভাড়া নেওয়ার। তাহলে আপনি অতি সহজে অনেক গ্রাহক পাবেন।

আরও পড়ুনঃ ফ্রি লটারী খেলে টাকা ইনকাম apps

২০. কসমেটিক্স দোকান দিয়ে আয় করার উপায়

আপনারা কসমেটিক্স দোকান দিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারেন। বর্তমানে মেয়েদের কসমেটিক্স সামগ্রী চাহিদা দিন দিন বেড়ে চলেছে। যার কারণে আপনি যদি বাজারে একটি কসমেটিক্সের দোকান দিতে পারেন। তাহলে খুবই সহজেই মাসে পঞ্চাশ হাজার টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন।

এছাড়া দোকানের লোকেশন ভাল হলে আরও অনেক টাকা আয় করা যায়। এজন্য আপনি যথাসম্ভব বাজারের মধ্যে জনসমাগম এলাকায় দোকান ভাড়া নেওয়ার চেষ্টা করবেন। আর দোকানে মেয়েদের প্রয়োজনীয় সকল ধরণের কসমেটিক উপাদানগুলো রাখবেন।

২১. জুতার ব্যবসা করে টাকা আয় করার উপায়

জুতার ব্যবসায় করার মাধ্যমেও কিন্তু মাসে পঞ্চাশ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব। কারণ জুতার ব্যবসায় প্রচুর লাভ হয়ে থাকে। তাই আপনি চাইলে বাজারে ভালমানের জুতার দোকান দিতে পারেন। আর জুতার দোকানে প্রয়োজনে সকল ধরণের জুতার ব্যবস্থা রাখতে হবে। বিশেষ করে আকর্ষণীয় মেয়েদের ও ছেলেদের জুতা দোকানে রাখতে হবে।

এতে করে কাস্টমার আকর্ষণ হবে এবং তারা আপনাদের দোকান থেকে জুতা ক্রয় করতে আগ্রহী হবে। তাই সর্বশেষে বলা যায় জুতার ব্যবসায় হতে পারে আপনার প্রতি মাসে পঞ্চাশ হাজার টাকা আয় করার অন্যতম উপায়।

২২. পাইকারি ব্যবসা

পাইকারি ব্যবসায় করতে হলে টাকা ইনভেস্ট করতে হয়। আপনি কিছু টাকা ইনভেস্ট করে পাইকারি ব্যবসায় করতে পারেন। পাইকারি ব্যবসায়ে প্রচুর লাভ করা যায়। আপনি খুব অল্প দামে পণ্য কিনে পাইকারি দামে বিক্রি করতে পারেন।

আর পাইকারি দাম বেশিরভাগ দোকানদাররা পণ্য কিনে থাকে। সেজন্য আপনি পাইকারি দোকানের ব্যবসায় করে প্রতি মাসে পঞ্চাশ হাজার টাকা আয় করতে পারেন।

২৩. ডপশিপিং করে প্রতি মাসে 50 হাজার টাকা আয় করার উপায়

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং কাজগুলোর মধ্যে ড্রপ শিপিং খুবই জনপ্রিয় এবং সহজ কাজ। এই ফ্রিল্যান্সিং কাজটি যেকোন ব্যক্তির অতি সহজে করতে পারবে। এছাড়াও এই কাজ আপনি যদি দলবদ্ধ ভাবে করে।ন তাহলে খুব সহজেই পঞ্চশ টাকা আয় করতে পারবেন।

কারণ এই কাজের প্রচুর চাপ রয়েছে যার কারণে দলবদ্ধ ভাবে টিম গঠন করে কাজ করতে হয়। ডপশিপিং কাজ মূলত হচ্ছে অন্যর পণ্য বিক্রি করে দেওয়া। আপনি অন্য কোন কোম্পানির পণ্য বিক্রি করে দেওয়ার মাধ্যমে। তাদের কাছ থেকে ভাল পরিমাণে টাকা কমিশন পেতে পারেন।

এটি আপনি অনলাইনের মাধ্যমেই করতে পারেন। এই কাজটি যে কেউ করতে পারবে তাই আপনারা ডপশিপিং কাজ করতে পারেন।

আরও পড়ুনঃ হীরা কিনে টাকা ইনকাম

২৪. কফি হাউস দোকান দিয়ে মাসে ৫০০০০ টাকা আয় করার উপায়

কফি হাউস খোলার মাধ্যমে আপনি চাইলে মাসে পঞ্চাশ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারেন। কফি হাউজ আপনি ব্যস্ত কোন জায়গাতে দিবেন। অর্থাৎ জনসমাগম পূর্ণ এলাকায় কফি হাউস দিলে প্রচুর বেচাকেনা হয়ে থাকে।

বিশেষ করে শিক্ষার্থীরা ও যুবক ছেলে মেয়েরা কফি হাউসে বেশি গিয়ে থাকে। সেজন্য আপনারা চাইলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আশেপাশে কিংবা বাজারের জনসমাগম এলাকাতে কফি হাউস দোকান খুলতে পারেন। এই কফি হাউস ব্যবসায় হতে পারে আপনার মাসে পঞ্চাশ হাজার টাকা আয় করার উপায়।

২৫. ডে কেয়ার সেন্টার থেকে পঞ্চাশ হাজার টাকা আয়

আপনারা চাইলে ডে কেয়ার সেন্টার থেকে অনায়াসে মাসে পঞ্চাশ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন। আপনার একটি বাসা ভাড়া নিয়ে ডে কেয়ার সেন্টার খুলতে পারেন। এখানে মূলত বাচ্চাদের দেখাশোনা করা হয়ে থাকে। ডে কেয়ার সেন্টারে আপনারা বাচ্চাদের দেখাশোনা করবেন। এমন অনেক ব্যক্তি রয়েছে যারা বড় বড় অফিসে কাজ করে থাকে।

এবং তারা তাদের বাচ্চাগুলো দেখাশোনা করার জন্য ডে কেয়ার সেন্টারে রেখে আসে। তাহলে বুঝতে পারছেন ডে কেয়ার সেন্টার থেকে আপনি চাইলে ইনকাম করতে পারবেন। তবে এর জন্য আপনার ডে কেয়ার সেন্টারের পরিচিতি বাড়াতে হবে। আর অবশ্যই ডে কেয়ার সেন্টার সরকার কর্তৃক অনুমোদিত হতে হবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button

Adblock Detected

A Friendly Request: Please Consider Disabling Your Ad Blocker